সারাদেশে ৫৬০ টি মসজিদ নির্মাণের প্রকল্প হাতে নিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। প্রথম দফার ৬০ টি মডেল মসজিদ ১০ জুনবৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ১১ টায় গণভবন থেকে ভার্চুয়ালি
এসব মসজিদ উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী। এই মসজিদগুলোতে ১৩টি বিশেষ সুবিধার মধ্যে মসজিদে হজ্জ যাত্রীদের প্রশিক্ষণসহ পবিত্র হজ্ব পালনের জন্য ডিজিটাল নিবন্ধনের ব্যবস্থা রয়েছে।
সুবিধাগুলোর মধ্যে আরও রয়েছে- নারী ও পুরুষদের পৃথক ওজু ও নামাজ আদায়ের সুবিধা,
প্রতিবন্ধি মুসল্লিদের টয়লেটসহ নামাজের পৃথক ব্যবস্থা, ইসলামিক বই বিক্রয় কেন্দ্র, ইসলামিক লাইব্রেরী,
অটিজম কর্ণার, ইমাম ট্রেণিং সেন্টার, ইসলামিক গবেষণা ও দীনি দাওয়া কার্যক্রম, পবিত্র কুরআন হেফজখানা, শিশু ও গণশিক্ষায় ব্যবস্থা, দেশি-বিদেশি পর্যটকদের আবাসন,
লাশ গোসল ও কফিন বহনের ব্যবস্থা, ইমামের প্রশিক্ষণ, ইমাম-মুয়াজ্জিনের আবাসনসহ সাংস্কৃতিক কেন্দ্রে কর্মকর্তা কর্মচারীদের অফিসের ব্যবস্থা।
সব কিছু বুঝলাম এবার আসুন মূল কথায়……
এত কিছু করে হবে কি যদি মসজিদ পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন না রাখি।
আজ জুম্মার নামাজ পড়তে গিয়ে আমার চোখে কিছু জিনিস পড়লো
চিত্র ১# মসজিদের ভিতরের সিড়ি এই অবস্থা
চিত্র 2#মসজিদের ভিতরের জানালার পাশে মলমূত্র (টিকটিকট-তোলাপোকা)
চিত্র৩#মসজিদের থাইগিলাস পাশে জমের থাকা ময়লা।
চিত্র৪# মসজিদ সংরক্ষণ কর্মকর্তাদের কারো জুতা হবে
চিত্র৫#মসজিদে সালাত আদায় করতে আসা কোনো এক মুসল্লীর চাঁটনী খেয়ে কাগজটি ওখানে ফেলেছেন
আমি মসজিদের কমিটি প্রধানদের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি হাজার কটি টাকা খরচ করে আমাদের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশব্যাপী এত গুলি মসজিদ নির্মাণ করে দিয়েছেন
মাত্র 5 মাস হয়েছে এতই এত অবনতি হয়েছে । প্রতিদিন অনেক লোক আসে এই মসজিদ গুলি পর্যবেক্ষণ করতে।কমিটি প্রধান দের উপর আমার আকুল আবেদন
হাজার কোটি টাকা ব্যয় এই মসজিদ গুলো আপনারা পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখবেন।
মুসলিম সমাজের জ্ঞানচর্চা, ধর্মীয় অনুশীলন থেকে শুরু করে সামাজিক ঐক্য ও সম্মিলিত কর্মকাণ্ডের অনেকটাই মসজিদের ওপর নির্ভরশীল।